দৌড় প্রতিযোগিতা
একটা কাপ নিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরে ঢুকল স্বামী। তাই দেখে তার স্ত্রী বলল, ‘একি! এত হাঁপাচ্ছ কেন? এই কাপটাই বা কোথায় পেলে?’
স্বামী: দৌড় প্রতিযোগিতায় দুজনকে হারিয়ে এটা পেলাম।
স্ত্রী: মাত্র তিনজন নিয়ে দৌড় প্রতিযোগিতা?
স্বামী: হ্যাঁ, প্রথমে আমি, তারপর পুলিশ আর সবার পেছনে এই কাপটার মালিক।
রাস্তার লাল বাতি
হাবলু রাস্তা দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে যাচ্ছে। একসময় রাস্তার লাল বাতি জ্বলে উঠল। কিন্তু হাবলুর থামার কোনো নামগন্ধ নেই। লাল বাতি পেরোতেই ট্রাফিক পুলিশ হাবলুকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, ‘রাস্তায় লাল বাতি জ্বলে উঠেছে, দেখতে পারছেন না? লাল বাতি জ্বলে উঠলে যে থামতে হয় তাও জানেন না না কি!’ ‘লাল বাতি জ্বলে ওঠা তো দেখেছি, কিন্তু আপনি যে দাঁড়িয়ে ছিলেন এটা দেখতে পারিনি, স্যার।’ হাবলুর জবাব।
স্ত্রীকে ফেরত দিতে
মিনিট দশেক তাড়া করে গতিবিধি লঙ্ঘন করা এক ড্রাইভারকে থামাল ট্রাফিক পুলিশ, বলল, আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি?
এক মুহূর্ত ভেবে নিয়ে ড্রাইভার বলল, আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। তো আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি আমার পিছু নিয়েছেন।
কয়টা গুলি নেবেন
সাতসকালে বন্দুকের দোকানে এসে হাজির হলো রিয়াজ। বেছে বেছে ভালো দেখে একটা বন্দুক কিনল। দোকানের ম্যানেজার জিজ্ঞেস করল, ‘স্যার, কয়টা গুলি নেবেন?’
রিয়াজ বলল, ‘দাঁড়ান, একটা ফোন করে নিই, “হ্যালো, তেরামেরা ব্যাংক, মহাখালী শাখা? আচ্ছা, ওপর-নিচ মিলিয়ে আপনাদের মোট কয়জন গার্ড আছে…।”
পুলিশকে আবার কুকুরে কামড়ায় নাকি
পরিচিত এক পুলিশের পায়ে ব্যান্ডজ দেখে এক লোক জানতে চাইল, কী ভাই, পায়ে কী হয়েছে?
: কুকুরে কামড় দিয়েছে?
: পুলিশকে আবার কুকুরে কামড়ায় নাকি?
: তখন তো ইউনিফর্ম পরা ছিল?
গুলিস্তানের পকেটমার
গুলিস্তানের পকেটমারদের সুনাম শুনে এক লোক গুলিস্তানে এল ব্যাপারটা দেখার জন্য। সে বুক পকেটে একটা একশ টাকার নোট নিয়ে সারা গুলিস্তানে ঘুরে বেড়াতে লাগল। সারা দিন কেটে গেল কিন্তু কোনো খবর নেই। পকেটের টাকা পকেটেই পড়ে রইল। সন্ধ্যায় একটা পান দোকান থেকে পান কিনতে কিনতে দোকানদারকে বলল, কই গুলিস্তানের পকেটমাররা নাকি দেশের সেরা কিন্তু তার তো কোনো পরিচয় পেলাম না। একটু দূরে দাঁড়ানো এক ছেলে তখন বলল, জাল নোট নিয়ে ঘুরে বেড়ালে কে আপনার পকেট মারবে?
আবার ফিরতে হবে
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে দু’জন গার্ড ফায়ারিং স্কোয়াডের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ পথ। প্যাচপেচে কাদা! পা দেবে যায়।
আসামি বলল, হাঁটতে খুব কষ্ট হচ্ছে
: আমাদের কথা একবার ভাবুন। এই কাদা মাড়িয়ে আবার ফিরতে হবে।
কুসংস্কার
চোর : জলদি, পুলিশ আসছে! জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়।
সহকারী : কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তের তলায় আছি।
চোর : দুর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়।
কখন থামতে হয়
রাস্তার লাল বাতি উপেক্ষা করে এক মহিলা ভ্যান চালিয়ে যাচ্ছিলেন। ট্রাফিক পুলিশ ছুটে এসে পথ রোধ করে দাঁড়াল।
পুলিশ ভেতরে একবার চোখ বুলিয়ে নিয়ে মহিলাকে বলল, আপনি কি জানেন না কখন থামতে হয়?
মহিলা বললেন, আপনি ভুল করছেন। এরা সবাই আমার ছেলেমেয়ে নয়।
কোথায় গেল সে
সেলুনে ব্যাপক ভিড়। ক্ষৌরকার জ্যাকোবের দম ফেলার সময় নেই। এমন সময় বাবরিচুলের এক আউলা-ঝাউলামতো লোক এসে বলল, ‘সবার চুল-দাড়ি কাটতে আর কতক্ষণ লাগবে তোমার?’
জ্যাকোব বসে থাকা সবাইকে দেখে বলল, ‘এই ধরো আর ঘণ্টা দুয়েকের মতো।’
‘আচ্ছা ঠিক আছে, আমি না হয় দুই ঘণ্টা বাদেই আসি।’ বলে বাবরিচুলের সেই লোক বিদায় নিল তো নিল, সেদিন আর এলই না।
সপ্তাহ না ঘুরতে একই কাণ্ড। লোকটা এল, লম্বা লাইন দেখে কতক্ষণ লাগবে শুনে বিদায় নিল। এবং যথারীতি ফিরে এল না। এমন করে আরও দুবার বাবরিচুলের লোকটা মুখ দেখিয়েই বিদায়! তো শেষে লোকটার অমন সন্দেহজনক আচরণ দেখে পঞ্চম দিন তার পেছনে পিকো নামের এক ছেলেকে লাগিয়ে দিল জ্যাকোব, ‘যাও তো, দেখে এসো, ব্যাটা কই যায়, কী করে।’ ঘণ্টাখানেক বাদে পেছনে লাগানো সেই টিকটিকিটি এসে হাঁপাতে লাগল। ‘বিষয়টা কী? কী দেখলে তুমি, কোথায় গেল সে?’
‘কী আর দেখব, তোমার বাড়িতে গেল সে!’ ‘কেন, আমার বাড়িতে কেন?’ পিকো ছেলেটা তখনো হাঁপাচ্ছিল, ‘কেন আবার, চুরি করতে!’
স্বীকার করলেই…
চোর ধরা পড়েছে। বাবা ছেলেকে জিজ্ঞেস করল, ‘কিরে, বাইরে এত হইচই হচ্ছে কেন। পুলিশে দিয়ে দিলেই পারে।’
ছেলে: বাবা, একটা না তো দুজন চোর ধরা পড়েছে। কিন্তু তারা যে মাসতুতো ভাই তা কোনো অবস্থাতেই স্বীকার করছে না, তাই ধরে মারছে। স্বীকার করলেই পুলিশে দিয়ে দেবে।
তিনজন চড়ার অনুমতি নেই
দুজন ধর্মযাজক প্রচন্ড গতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছে দেখে একজন পুলিশ অফিসার তাদের থামিয়ে এত জোরে মোটরবাইক চালানোর বিপদ ব্যাখ্যা করল।
তার কথা শুনে একজন ফাদার বললেন-‘অসুবিধা নেই বৎস, আমাদের সাথে ঈশ্বর আছেন!’
একথা শুনে অফিসার তার ব্যাগ থেকে কেস করার কাগজপত্র বের করতে করতে বলল-‘দুঃখিত ফাদার তাহলে আমাকে আপনার বিরুদ্ধে কেইস করতেই হচ্ছে, কারণ এক বাইকে তিনজন চড়ার অনুমতি নেই।
একটা কাপ নিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরে ঢুকল স্বামী। তাই দেখে তার স্ত্রী বলল, ‘একি! এত হাঁপাচ্ছ কেন? এই কাপটাই বা কোথায় পেলে?’
স্বামী: দৌড় প্রতিযোগিতায় দুজনকে হারিয়ে এটা পেলাম।
স্ত্রী: মাত্র তিনজন নিয়ে দৌড় প্রতিযোগিতা?
স্বামী: হ্যাঁ, প্রথমে আমি, তারপর পুলিশ আর সবার পেছনে এই কাপটার মালিক।
রাস্তার লাল বাতি
হাবলু রাস্তা দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে যাচ্ছে। একসময় রাস্তার লাল বাতি জ্বলে উঠল। কিন্তু হাবলুর থামার কোনো নামগন্ধ নেই। লাল বাতি পেরোতেই ট্রাফিক পুলিশ হাবলুকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, ‘রাস্তায় লাল বাতি জ্বলে উঠেছে, দেখতে পারছেন না? লাল বাতি জ্বলে উঠলে যে থামতে হয় তাও জানেন না না কি!’ ‘লাল বাতি জ্বলে ওঠা তো দেখেছি, কিন্তু আপনি যে দাঁড়িয়ে ছিলেন এটা দেখতে পারিনি, স্যার।’ হাবলুর জবাব।
স্ত্রীকে ফেরত দিতে
মিনিট দশেক তাড়া করে গতিবিধি লঙ্ঘন করা এক ড্রাইভারকে থামাল ট্রাফিক পুলিশ, বলল, আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি?
এক মুহূর্ত ভেবে নিয়ে ড্রাইভার বলল, আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। তো আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি আমার পিছু নিয়েছেন।
কয়টা গুলি নেবেন
সাতসকালে বন্দুকের দোকানে এসে হাজির হলো রিয়াজ। বেছে বেছে ভালো দেখে একটা বন্দুক কিনল। দোকানের ম্যানেজার জিজ্ঞেস করল, ‘স্যার, কয়টা গুলি নেবেন?’
রিয়াজ বলল, ‘দাঁড়ান, একটা ফোন করে নিই, “হ্যালো, তেরামেরা ব্যাংক, মহাখালী শাখা? আচ্ছা, ওপর-নিচ মিলিয়ে আপনাদের মোট কয়জন গার্ড আছে…।”
পুলিশকে আবার কুকুরে কামড়ায় নাকি
পরিচিত এক পুলিশের পায়ে ব্যান্ডজ দেখে এক লোক জানতে চাইল, কী ভাই, পায়ে কী হয়েছে?
: কুকুরে কামড় দিয়েছে?
: পুলিশকে আবার কুকুরে কামড়ায় নাকি?
: তখন তো ইউনিফর্ম পরা ছিল?
গুলিস্তানের পকেটমার
গুলিস্তানের পকেটমারদের সুনাম শুনে এক লোক গুলিস্তানে এল ব্যাপারটা দেখার জন্য। সে বুক পকেটে একটা একশ টাকার নোট নিয়ে সারা গুলিস্তানে ঘুরে বেড়াতে লাগল। সারা দিন কেটে গেল কিন্তু কোনো খবর নেই। পকেটের টাকা পকেটেই পড়ে রইল। সন্ধ্যায় একটা পান দোকান থেকে পান কিনতে কিনতে দোকানদারকে বলল, কই গুলিস্তানের পকেটমাররা নাকি দেশের সেরা কিন্তু তার তো কোনো পরিচয় পেলাম না। একটু দূরে দাঁড়ানো এক ছেলে তখন বলল, জাল নোট নিয়ে ঘুরে বেড়ালে কে আপনার পকেট মারবে?
আবার ফিরতে হবে
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে দু’জন গার্ড ফায়ারিং স্কোয়াডের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ পথ। প্যাচপেচে কাদা! পা দেবে যায়।
আসামি বলল, হাঁটতে খুব কষ্ট হচ্ছে
: আমাদের কথা একবার ভাবুন। এই কাদা মাড়িয়ে আবার ফিরতে হবে।
কুসংস্কার
চোর : জলদি, পুলিশ আসছে! জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়।
সহকারী : কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তের তলায় আছি।
চোর : দুর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়।
কখন থামতে হয়
রাস্তার লাল বাতি উপেক্ষা করে এক মহিলা ভ্যান চালিয়ে যাচ্ছিলেন। ট্রাফিক পুলিশ ছুটে এসে পথ রোধ করে দাঁড়াল।
পুলিশ ভেতরে একবার চোখ বুলিয়ে নিয়ে মহিলাকে বলল, আপনি কি জানেন না কখন থামতে হয়?
মহিলা বললেন, আপনি ভুল করছেন। এরা সবাই আমার ছেলেমেয়ে নয়।
কোথায় গেল সে
সেলুনে ব্যাপক ভিড়। ক্ষৌরকার জ্যাকোবের দম ফেলার সময় নেই। এমন সময় বাবরিচুলের এক আউলা-ঝাউলামতো লোক এসে বলল, ‘সবার চুল-দাড়ি কাটতে আর কতক্ষণ লাগবে তোমার?’
জ্যাকোব বসে থাকা সবাইকে দেখে বলল, ‘এই ধরো আর ঘণ্টা দুয়েকের মতো।’
‘আচ্ছা ঠিক আছে, আমি না হয় দুই ঘণ্টা বাদেই আসি।’ বলে বাবরিচুলের সেই লোক বিদায় নিল তো নিল, সেদিন আর এলই না।
সপ্তাহ না ঘুরতে একই কাণ্ড। লোকটা এল, লম্বা লাইন দেখে কতক্ষণ লাগবে শুনে বিদায় নিল। এবং যথারীতি ফিরে এল না। এমন করে আরও দুবার বাবরিচুলের লোকটা মুখ দেখিয়েই বিদায়! তো শেষে লোকটার অমন সন্দেহজনক আচরণ দেখে পঞ্চম দিন তার পেছনে পিকো নামের এক ছেলেকে লাগিয়ে দিল জ্যাকোব, ‘যাও তো, দেখে এসো, ব্যাটা কই যায়, কী করে।’ ঘণ্টাখানেক বাদে পেছনে লাগানো সেই টিকটিকিটি এসে হাঁপাতে লাগল। ‘বিষয়টা কী? কী দেখলে তুমি, কোথায় গেল সে?’
‘কী আর দেখব, তোমার বাড়িতে গেল সে!’ ‘কেন, আমার বাড়িতে কেন?’ পিকো ছেলেটা তখনো হাঁপাচ্ছিল, ‘কেন আবার, চুরি করতে!’
স্বীকার করলেই…
চোর ধরা পড়েছে। বাবা ছেলেকে জিজ্ঞেস করল, ‘কিরে, বাইরে এত হইচই হচ্ছে কেন। পুলিশে দিয়ে দিলেই পারে।’
ছেলে: বাবা, একটা না তো দুজন চোর ধরা পড়েছে। কিন্তু তারা যে মাসতুতো ভাই তা কোনো অবস্থাতেই স্বীকার করছে না, তাই ধরে মারছে। স্বীকার করলেই পুলিশে দিয়ে দেবে।
তিনজন চড়ার অনুমতি নেই
দুজন ধর্মযাজক প্রচন্ড গতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছে দেখে একজন পুলিশ অফিসার তাদের থামিয়ে এত জোরে মোটরবাইক চালানোর বিপদ ব্যাখ্যা করল।
তার কথা শুনে একজন ফাদার বললেন-‘অসুবিধা নেই বৎস, আমাদের সাথে ঈশ্বর আছেন!’
একথা শুনে অফিসার তার ব্যাগ থেকে কেস করার কাগজপত্র বের করতে করতে বলল-‘দুঃখিত ফাদার তাহলে আমাকে আপনার বিরুদ্ধে কেইস করতেই হচ্ছে, কারণ এক বাইকে তিনজন চড়ার অনুমতি নেই।
মোবাইলে স্বাস্থ্যসেবা
মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্যসেবা পেতে রেজিস্ট্রেশন করেছেন একজন। চলুন তাঁর পরিণতি দেখি। ভেবেছেন মেহেদী মাহমুদ আকন্দ।
আপনি কোন ভাষায় কথা বলতে চান-বাংলা হলে ১ চাপুন, ইংরেজি হলে ২ চাপুন, চায়নিজ হলে···
ভাই, বাংলা, বাংলা, ১, ১, আমার বুকে ব্যথা।
ওয়েল! বুকের বাঁ পাশে ব্যথা হলে ১ চাপুন, আর ডান পাশে হলে ২ চাপুন।
ভাই, মরে গেলাম। কী করব তাড়াতাড়ি বলুন।
ব্যথা কখন থেকে। সকাল থেকে হলে ৬ চাপুন, দুপুর থেকে
হলে ৭, সন্ধ্যায় হলে···
উহ্! ইহ্! একটু আগে থেকে বেশি ব্যথা, তাড়াতাড়ি ওষুধের কথা বলুন···
আপনার পরিবারের কোন কোন সদস্যের বুকে ব্যথা হয়-দাদার হলে ৩ চাপুন, জ্যাঠাতো ভাইয়ের হলে ৪ চাপুন, দুলাভাইয়ের হলে···
আহ্! হিঃ! উহ্! ···
হ্যালো! হ্যালো!! কথা বলছেন না কেন? অজ্ঞান হয়ে গেলে ১ চাপুন, আর মরে গেলে ২ চাপুন···
হ্যালো, আমার ভাই অজ্ঞান হয়ে গেছেন।
ওহ্ হো! উনার মনে হয় হার্টঅ্যাটাক হয়েছে। জলদি কোনো হাসপাতালে নিয়ে যান।
অ্যাম্বুলেন্স প্রয়োজন। কোনো একটি হাসপাতালের ফোন নাম্বার দিন
দুঃখিত!
হাসপাতাল ও অ্যাম্বুলেন্স-সংক্রান্ত তথ্য জানতে আপনাকে পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য টাইপ করুন ঐড়ংঢ়ঃ আর সেন্ট করুন ৯৬৯৬ নাম্বারে।
হাসপাতাল তথ্য সেবায় আপনাকে স্বাগতম। আপনি ধন্যবাদ দিতে চাইলে ১ চাপুন, কোনো পরামর্শ চাইলে ২ চাপুন···
ভাই, অ্যাম্বুলেন্স লাগবে। তাড়াতাড়ি একটি অ্যাম্বুলেন্স পাঠান।
আপনি ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা হলে ১ চাপুন, মহাখালী হলে ২ চাপুন, ভূতেরগলি হলে ৩ চাপুন···
থামেন, থামেন··· খিলগাঁও হইলে কত চাপতে হইব হেইডা কন।
ওয়াও! ভেরি গুড়! ওখানে আমাদের পরিচিত হাসপাতাল আছে। অ্যাম্বুলেন্স এক্ষুনি দরকার হলে ১ চাপুন, এক ঘণ্টা পরে দরকার হলে ২ চাপুন···
ভাই, মনে হয় লাগবে না। রোগী মনে হয় মারাই গেছে।
ওয়েল! নাড়ি পরীক্ষা করুন। নাড়ি খুঁজে পেলে ১ চাপুন, না পেলে ২ চাপুন।
আর ১, ২ চাইপা লাভ কী! রোগী তো মরেই গেল।
মৃত্যু-পরবর্তী পরামর্শ ও সেবা পেতে রেজিস্ট্রেশন করুন। রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার কিংবা অন্য যে কারও মোবাইল ফোনসেটের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন অফয়পড় নপথয়ভ আর সেন্ট করুন ০০০০ নাম্বারে।
স্বাগতম! আপনার বন্ধু মারা গিয়ে থাকলে ১ চাপুন, আত্মীয় মারা গেলে ২ চাপুন···
ভাই, কাফনের কাপড় কোথায় পাওয়া যাবে।
ওকে বলছি, মার্কিন কাপড় চাইলে ১ চাপুন, নরমাল সুতির কাপড় চাইলে ২ চাপুন···
কাপড় একটা হইলেই চলে। তা ছাড়া···
দুঃখিত! পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স না থাকায় আপনার সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করা হলো।
আপনার মেয়েকে ভালোবাসি
এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।
বাসায় কে কে আছেন
প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।
গবেটের সঙ্গে জীবন কাটাবে
মেয়ের প্রেমিকের উদ্দেশ্যে বাবা বললেন, আমার মেয়ে একটা গবেটের সঙ্গে তার জীবনটা কাটাবে এ আমি কিছুতেই হতে দিতে পারি না।
প্রেমিক বলল, সে জন্যই তো ওকে আপনার বাড়ি থেকে তাড়াতাড়ি আমার বাড়ি নিয়ে যেতে চাই।
কাফনের খরচ
: বাবাকে বল নি, আমাকে না পেলে তুমি বাঁচবে না।
: বলেছিলাম।
: কী বলেছেন বাবা?
: বলেছেন- ‘চিন্তা করো না, কাফনের খরচ দিয়ে দেব’।
আলাদা বিল
প্রেমিক – প্রেমিকা হোটেলে বসে খাচ্ছে। প্রচুর খাবারের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।
প্রেমিক : তা হলে তুমি আমাকে বিয়ে করবে না বলে ঠিক করেছ?
প্রেমিকা : হ্যাঁ, আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারব না।
প্রেমিক : এই বেয়ারা, আমাদের দু’জনের দুটো আলাদা বিল নিয়ে এস।
সস্তা উপহার
প্রেমিক: তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি।
প্রেমিকা: কিন্তু আমি যে সস্তা উপহার নিই না।
কোথায় যাবে
ছেলে: কোথায় যাবে? তোমার বাসায় না আমার বাসায়?
মেয়ে: দুই জায়গায়ই। তুমি তোমার বাসায়, আমি আমার বাসায়।
দূর হও
ছেলে: আমি একজন নারীকে সন্তুষ্ট করতে যা যা করা দরকার তার সবই পারি।
মেয়ে: তাহলে দয়া করে এখান থেকে দূর হও।
মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি
ছেলে: তোমার জন্য আমি মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি।
মেয়ে: প্লিজ! তুমি ওখানেই থেকে যেও।
নারী বনাম পুরুষ
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
জুতা নিয়েই এসো
ছেলে ও মেয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে—
ছেলে: ওগো, তুমি আমার হূদয়ের মাঝে চলে এসো।
মেয়ে: জুতা খুলে আসব?
ছেলে: আরে বুদ্ধু, এটা তোমার মায়ের পরিষ্কার করা ঘর নয়। জুতা নিয়েই এসো।
এক বোকার অনেক টাকা আছে
তরুণ: ধরা যাক, এক বোকার অনেক টাকা আছে, তাকে তুমি বিয়ে করবে?
তরুণী: কেন? কত টাকা আছে তোমার?
ডিম পেড়ে দেখাও
মোরগ: এই শোনো!
মুরগি: আমাকে বলছেন?
মোরগ: হ্যাঁ, আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি। তোমার জন্য আমি সবকিছু করতে পারি।
মুরগি: সত্যি! তুমি আমার জন্য সবকিছু করতে পার? তাহলে কষ্ট করে একটা ডিম পেড়ে দেখাও না!
তানজির তন্ময়
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ, খুলনা।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, জানুয়ারী ৩১, ২০১০
সোনালি চুলের গাধা
লোক: আপনি কি জানেন, বিয়ের আগে আপনার স্বামীর পেছনে সোনালি চুলের গাধা টাইপের একটা মেয়ে ঘুরঘুর করত?
মহিলা: আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি।
শুধুই তোমাকে
একজন লাস্যময়ী তরুনী কার্ডের দোকানে গিয়ে প্রেমিককে দেওয়ার মতো সবচেয়ে সুন্দর কার্ডটি দেখতে চাইল। দোকানি একটি কার্ড বের করে আনল। তাতে লেখা, ‘আমি ভালবাসি তোমাকে …শুধুই তোমাকে।
মেয়েটির কার্ড দেখে খুব পছন্দ হল, সে দোকানিকে এক ডজন কার্ড দিতে বলল।
খরচটা সার্থক
প্রেমিক : জান, এই যে অন্ধকার ট্যানেলটা আমরা এইমাত্র পার হয়ে এলাম, এটা দুই মাইল লম্বা আর এটা তৈরি করতে খরচ পড়েছে প্রায় দশ কোটি টাকা।
প্রেমিকা ( অবিন্যস্ত পোশাক ঠিক করেত করতে)
: হুঁ ! খরচটা সার্থক হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স
রেস্টুরেন্টে প্রেমিক-প্রেমিকা
প্রেমিক : কী খাবে?
প্রেমিকা : আমার জন্য এক কাপ চা হলেই চলবে তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স।
প্রেমিক : মানে?
প্রেমিকা : মানে ঐ দেখ আমার স্বামী ঢুকছেন-
কিন্তু দেখা গেল স্বামীর পিছন পিছন ঢুকছে আরেক তরুনী। এবার প্রেমিকা (মানে ঐ স্বামীর প্রকৃত স্ত্রী) মূর্ছা গেলেন। প্রেমিকের জন্য আনা এ্যাম্বুলেন্সে করে প্রেমিকাকে নিয়ে ছুটতে হল হসপিটালে।
এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।
বাসায় কে কে আছেন
প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।
গবেটের সঙ্গে জীবন কাটাবে
মেয়ের প্রেমিকের উদ্দেশ্যে বাবা বললেন, আমার মেয়ে একটা গবেটের সঙ্গে তার জীবনটা কাটাবে এ আমি কিছুতেই হতে দিতে পারি না।
প্রেমিক বলল, সে জন্যই তো ওকে আপনার বাড়ি থেকে তাড়াতাড়ি আমার বাড়ি নিয়ে যেতে চাই।
কাফনের খরচ
: বাবাকে বল নি, আমাকে না পেলে তুমি বাঁচবে না।
: বলেছিলাম।
: কী বলেছেন বাবা?
: বলেছেন- ‘চিন্তা করো না, কাফনের খরচ দিয়ে দেব’।
আলাদা বিল
প্রেমিক – প্রেমিকা হোটেলে বসে খাচ্ছে। প্রচুর খাবারের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।
প্রেমিক : তা হলে তুমি আমাকে বিয়ে করবে না বলে ঠিক করেছ?
প্রেমিকা : হ্যাঁ, আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারব না।
প্রেমিক : এই বেয়ারা, আমাদের দু’জনের দুটো আলাদা বিল নিয়ে এস।
সস্তা উপহার
প্রেমিক: তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি।
প্রেমিকা: কিন্তু আমি যে সস্তা উপহার নিই না।
কোথায় যাবে
ছেলে: কোথায় যাবে? তোমার বাসায় না আমার বাসায়?
মেয়ে: দুই জায়গায়ই। তুমি তোমার বাসায়, আমি আমার বাসায়।
দূর হও
ছেলে: আমি একজন নারীকে সন্তুষ্ট করতে যা যা করা দরকার তার সবই পারি।
মেয়ে: তাহলে দয়া করে এখান থেকে দূর হও।
মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি
ছেলে: তোমার জন্য আমি মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি।
মেয়ে: প্লিজ! তুমি ওখানেই থেকে যেও।
নারী বনাম পুরুষ
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
জুতা নিয়েই এসো
ছেলে ও মেয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে—
ছেলে: ওগো, তুমি আমার হূদয়ের মাঝে চলে এসো।
মেয়ে: জুতা খুলে আসব?
ছেলে: আরে বুদ্ধু, এটা তোমার মায়ের পরিষ্কার করা ঘর নয়। জুতা নিয়েই এসো।
এক বোকার অনেক টাকা আছে
তরুণ: ধরা যাক, এক বোকার অনেক টাকা আছে, তাকে তুমি বিয়ে করবে?
তরুণী: কেন? কত টাকা আছে তোমার?
ডিম পেড়ে দেখাও
মোরগ: এই শোনো!
মুরগি: আমাকে বলছেন?
মোরগ: হ্যাঁ, আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি। তোমার জন্য আমি সবকিছু করতে পারি।
মুরগি: সত্যি! তুমি আমার জন্য সবকিছু করতে পার? তাহলে কষ্ট করে একটা ডিম পেড়ে দেখাও না!
তানজির তন্ময়
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ, খুলনা।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, জানুয়ারী ৩১, ২০১০
সোনালি চুলের গাধা
লোক: আপনি কি জানেন, বিয়ের আগে আপনার স্বামীর পেছনে সোনালি চুলের গাধা টাইপের একটা মেয়ে ঘুরঘুর করত?
মহিলা: আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি।
শুধুই তোমাকে
একজন লাস্যময়ী তরুনী কার্ডের দোকানে গিয়ে প্রেমিককে দেওয়ার মতো সবচেয়ে সুন্দর কার্ডটি দেখতে চাইল। দোকানি একটি কার্ড বের করে আনল। তাতে লেখা, ‘আমি ভালবাসি তোমাকে …শুধুই তোমাকে।
মেয়েটির কার্ড দেখে খুব পছন্দ হল, সে দোকানিকে এক ডজন কার্ড দিতে বলল।
খরচটা সার্থক
প্রেমিক : জান, এই যে অন্ধকার ট্যানেলটা আমরা এইমাত্র পার হয়ে এলাম, এটা দুই মাইল লম্বা আর এটা তৈরি করতে খরচ পড়েছে প্রায় দশ কোটি টাকা।
প্রেমিকা ( অবিন্যস্ত পোশাক ঠিক করেত করতে)
: হুঁ ! খরচটা সার্থক হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স
রেস্টুরেন্টে প্রেমিক-প্রেমিকা
প্রেমিক : কী খাবে?
প্রেমিকা : আমার জন্য এক কাপ চা হলেই চলবে তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স।
প্রেমিক : মানে?
প্রেমিকা : মানে ঐ দেখ আমার স্বামী ঢুকছেন-
কিন্তু দেখা গেল স্বামীর পিছন পিছন ঢুকছে আরেক তরুনী। এবার প্রেমিকা (মানে ঐ স্বামীর প্রকৃত স্ত্রী) মূর্ছা গেলেন। প্রেমিকের জন্য আনা এ্যাম্বুলেন্সে করে প্রেমিকাকে নিয়ে ছুটতে হল হসপিটালে।
ইনস্টলমেন্ট
ছ্যাঁকা খাওয়া এক প্রেমিককে সান্ত্বনা দিয়ে বন্ধু বলল, ‘আরে দূর, মলি কোনো মেয়ে হলো? ওর মতো মেয়েকে ভুলতে কয় দিন লাগে? তুই আবার মনের মতো কাউকে পেয়ে যাবি।’
হতাশ প্রেমিক দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, ‘ভোলার উপায় নাই রে, গত মাসে আমি ওকে ইনস্টলমেন্টে অনেক কিছু কিনে দিয়েছি।’
প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার শার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো । তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না।
কোন গাধাই বিয়ে করবেনা
প্রেমিক-প্রেমিকা নিজেরাই নিজেদের বিয়ে ঠিক করেছে। ছেলেটা বলল, আমাদের বিয়ের এই খবরটা বিয়ের আগের দিন পযর্ন্ত কাউকে আমরা জানাবো না । খবরটা শুধু বিয়ের আগের দিন আমরা সবাইকে জানাবো এবং এইটা একটা Surprise হবে।
মেয়েটা বলল, আমি শুধু একজনকে এই খবরটা জানাতে চাই।
ছেলে :- কেন?
মেয়ে :- পাশের বাড়ির কালু আমাকে একদিন বলেছিল, কোন গাধাই নাকি আমাকে বিয়ে করবেনা। তাই ওকে জানাতে হবে।
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার শার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো । তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না।
কোন গাধাই বিয়ে করবেনা
প্রেমিক-প্রেমিকা নিজেরাই নিজেদের বিয়ে ঠিক করেছে। ছেলেটা বলল, আমাদের বিয়ের এই খবরটা বিয়ের আগের দিন পযর্ন্ত কাউকে আমরা জানাবো না । খবরটা শুধু বিয়ের আগের দিন আমরা সবাইকে জানাবো এবং এইটা একটা Surprise হবে।
মেয়েটা বলল, আমি শুধু একজনকে এই খবরটা জানাতে চাই।
ছেলে :- কেন?
মেয়ে :- পাশের বাড়ির কালু আমাকে একদিন বলেছিল, কোন গাধাই নাকি আমাকে বিয়ে করবেনা। তাই ওকে জানাতে হবে।